সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০১৭

ইসলামী আদব ও দুআ শিক্ষা

বই : ইসলামী আদব ও দুআ শিক্ষা

আজকের সন্তানই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তাই এই সন্তানদেরকে নীতিবান, আল্লাহভীরু, সুনাগরিক ও পিতা-মাতার প্রতি আনুগত্যশীল হিসেবে পেতে চাইলে তাকে গড়তে হবে ইসলামী আদব ও স্বভাবের আদলে। এই আদলে গড়ে তোলার জন্যই শিশুদের শুরু থেকেই ইসলামী আদব শেখানো প্রয়োজন। এই বিষয়ের গুরুত্ব উপলব্ধি করে শাইখ আবূ আবদুল্লাহ মুহাম্মাদ শহীদুল্লাহ খান মাদানী “আল-কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে ছোটদের ইসলামী আদব ও দুআ শিক্ষা” নামে বইটি রচনা করেছেন। বইটি সহীহ হাদীসের প্রমাণপঞ্জী অর্থাৎ হাদীসের নাম ও হাদীস নং উল্লেখ করে যেসব বিষয়গুলোর শিরোনাম দিয়ে লেখা তা সত্যিকারে কোমলমতি শিশু, বালক, তরুণ, যুবক এমনকি বৃদ্ধ নর-নারী সকল পাঠকের চাহিদা পূরণ করবে।
বইটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের দাবী রাখে। অত্যন্ত সহজ সুন্দর ভাষায় অথচ সংক্ষিপ্তভাবে সুলিখিত। জাল য’ঈফ দুর্বল সব বাদ দিয়ে কেবলমাত্র সহীহ বিশুদ্ধ তাহকীক্বকৃত রাসূলুল্লাহ (রাঃ)-এর আদব ও দু’আর সাথে সাথে একক অদ্বিতীয় আল্লাহ সুবহানাহ্ ওয়া তা’আলার সার্বভৌমত্বের উদ্ধৃতি দিয়ে সলাতসহ অন্যান্য জরুরী দুআ লিখে ক্ষুদে পাঠক থেকে বৃদ্ধ পাঠক পর্যন্ত সবাইকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম।

এক নজরে বইটি :
“আল-কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে ছোটদের ইসলামী আদব ও দুআ শিক্ষা”
প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণীর জন্য
রচনায় : মুহাম্মাদ শহীদুল্লাহ খান মাদানী
প্রকাশনায় : আল-খাইর পাবলিকেশন্স, নাজির বাজার, ঢাকা।
পৃষ্ঠা : ৪৯
সাইজ : ১২ মেগাবাইট
ডাউনলোড করতে নিচের যেকোন একটি লিংক এ ক্লিক করুন
Mediafire                 Google Drive                                Web Server

'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক' 
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

ইসলামী বাল্য শিক্ষা

বই : ইসলামী বাল্য শিক্ষা

বাল্যকাল থেকেই শিশুমনে ইসলামী শিক্ষার বীজ বপনের উদ্দেশ্যে এই শিশু শিক্ষার বইটি রচিতি। এই অভিনব ইসলামী বাল্য শিক্ষা শুধু শিশুদের অক্ষর জ্ঞান, শব্দ শিক্ষা, বানান শিক্ষা, স্বর সংযোজন, আ-কার, ই-কার প্রভৃতি যোগে শব্দ গঠন, স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ যোগে মামুলী বাক্য গঠন শিক্ষাদানেই সীমিত নয়। ইহার প্রতিটি পাতায়, প্রতিটি বাক্যে ইসলামের মূলনীতি, আদর্শ ও মুসলিমের অবশ্য জ্ঞাতব্য বিষয়সমূহ অত্যন্ত সহজভাবে সুকৌশলে শিশু শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।
প্রত্যেক মুসলিম অভিভাবকের উচিত তাদের ছেলেমেয়েদের হাতে এই বইখানা তুলে ধরা। প্রাথমিক স্কুলের নির্ধারিত পাঠ্য পুস্তকের অতিরিক্ত এই বই পড়ানোর ব্যবস্থা খুবই ফলদায়ক প্রমাণিত হবে। ফুরকানিয়া মাদরাসাসমূহের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য তো ইহা খুবই উপকারী হবে। বয়স্কদের অক্ষর জ্ঞান এবং প্রাথমিক শিক্ষার জন্যও ইহা খুবই উপযোগী।

এক নজরে বইটি :
ইসলামী বাল্য শিক্ষা
রচনায় :  অধ্যাপক মোহাম্মাদ মোজাম্মেল হক
সম্পাদনায় : মুহাম্মদ আবদুর রহমান বি.এ বি.টি, সম্পাদক, সাপ্তাহিক আরাফাত
প্রকাশনায় : তাওহীদ পাবলিকেশন্স
পৃষ্ঠা : ৪২
সাইজ : ৯ মেগাবাইট (সম্পূর্ণ রঙ্গিন)
ডাউনলোড করতে নিচের যেকোন একটি অপশনে ক্লিক করুন
Mediafire                      Google Drive                                    Site Server

হিন্দু শাস্ত্রে ইসলাম

বই : হিন্দু শাস্ত্রে ইসলাম

ইসলাম একমাত্র পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। এর বিকল্প নেই। অন্য ধর্মের অনুসারীদের প্রতি দাওয়াত দিতে গিয়ে তাদের সাথে আমাদের কিছু মিল ও অমিল তুলে ধরতে হয়। ইসলাম ধর্মের সাথে হিন্দু ধর্মের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য নিয়ে ডা. জাকির নায়েকের বই ছাড়া তেমন কোন বই বাংলা ভাষায় প্রকাশিত হয় নি। বিশেষ করে ইন্টারনেটে। এর উপর চাহিদা বিবেচনা করে আমরা নিয়ে আসলাম “হিন্দু ধর্মে ইসলাম” নামক বইটি। বইটি লিখেছেন মো: মোখলেছুজ্জামান খান। বইটি প্রকাশ করেছেন খান বুক সেন্টার । বইটি পছন্দ হলে নিকটস্থ লাইব্রেরী থেকে কিনে নিবেন। প্রকাশকের ক্ষতি করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। বইটি পেতে সমস্যা হলে আমাদের জানান।

এক নজরে বইটি :
হিন্দু শাস্ত্রে ইসলাম
রচনায় : মোঃ মোখলেছুজ্জামান খান
প্রকাশনায় : খান বুক সেন্টার
পৃষ্ঠা : ৬৩
সাইজ : ১.৫ মেগাবাইট
ডাউনলোড করতে নিচের যেকোন একটিতে ক্লিক করুন।
Mediafire                   Googled Drive                Archive.org          Web Server

বই : হাদীসের পরিভাষা

বই : হাদীসের পরিভাষা

মহান আল্লাহর বাণী আল-কুরআন এবং মহানবী (সা)-এর কঁথা, কর্ম ও অনুমোদন তথা সুন্নাহই হচ্ছে মুসলিম জীবনের চলার পাথেয়। জীবনের চলার পথে একজন মুসলমান তাই যে কোন সমস্যার সমাধান সন্ধান করেন পবিত্র কুরআন এবং মহান রাসূলের পথ-নির্দেশনার মাঝে। পবিত্র কুরআন হলো নীতি নির্ধারক, আর রাসূল (সা)-এর সুন্নাহ হলো এর সঠিক বাস্তবায়নের পন্থা। যে কাজ রাসূল (সা) যেভাবে করে দেখিয়েছেন, যেভাবে সাহাবা কিরাম (রা)-কে করতে নির্দেশ দিয়েছেন কিংবা সাহাবা কিরামের যে সমস্ত কাজকে তিনি মৌন অথবা সরব সম্মতিদান করেছেন, তারই নাম হলো সুন্নাহ-যা মুসলিম উম্মাহর জন্য অবশ্য পালনীয়।
আল্লাহ-রাসূলের প্রতি অবিশ্বাসী ও সুবিধাবাদী মানুষের কমতি ছিল না কোন যুগেই। হিজরী দ্বিতীয় শতক থেকে জাল ও বানোয়াট হাদীসের অস্তিত্ব ধরা পড়ল। কেউ ইসলামের মহান শিক্ষাকে বিকৃত করার উদ্দেশ্যে, কেউবা নিজেকে জাহির করতে, এমনকি কিছু লোক নিজের পণ্য বিক্রির উদ্দেশ্যেও মহানবী (সা)-এর নামে জাল হাদীস রচনা করল।
হিজরী তৃতীয় ও চতুর্থ শতকে একদল নিবেদিতপ্রাণ হাদীস গবেষক মহানবী (সা)-এর সমস্ত হাদীসকে যাচাই-বাছাই করে বিশুদ্ধ হাদীসসমূহকে একত্র করার কাজ শুরু করেন এবং একইসঙ্গে হাদীসের শুদ্ধাশুদ্ধ যাচাই বাছাই করার জন্য কিছু নীতিমালা প্ৰস্তুত করলেন। তাঁরা সাহাবা কিরাম (রা) থেকে শুরু করে নিজেদের সময়কাল পর্যন্ত প্রায় পাঁচ হাজার হাদীস বর্ণনাকারীর জীবন বৃত্তান্ত, তথা জন্ম-মৃত্যু, শিক্ষাকাল, উসতাদগণের নাম, ছাত্রদের নাম, ব্যক্তিগত চরিত্র কার কেমন ছিল, কার স্মৃতিশক্তি কোন বয়সে কেমন ছিল ইত্যাদি সামগ্রিক বিবরণসহ এক বিশাল কর্ম সম্পাদন করেন। ‘আসমাউর রিজাল’ শীৰ্ষক এ ধরনের পুস্তক আজও সারা পৃথিবীর সব ধর্মাবলম্বীর কাছেই বিস্ময়কর। কেউই পারেনি মুসলমানদের এ বিশাল কর্মের অনুরূপ কোন কর্ম সম্পাদন করতে।
রিয়াদস্থ ইবন সাউদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলমে হাদীসের অধ্যাপক ড. মাহমুদ আত-তাহহান হাদীসের শুদ্ধাশুদ্ধ নিরূপণের মানদণ্ড ‘তাইসীরু মুস্তালাহুল হাদীস’ শীৰ্ষক এ পুস্তকটি আরবিতে রচনা করেন। বাংলাভাষী সুধী পাঠকবৃন্দ সমীপে সহীহ হাদীস চেনার মানদণ্ড হিসেবে পুস্তকটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জামালউদ্দীন এবং সম্পাদনা করেছেন অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. নূরুল আলম।

এক নজরে বইটি :
হাদীসের পরিভাষা
(তাইসীরু মুসতালাহ আল-হাদীস)
মূল : ড. মাহমূদ আত-তাহহান
অনুবাদ : ড. মুহাম্মদ জামালউদ্দিন
প্রকাশনায় : ইসলামিক ফাউন্ডেশন
পৃষ্ঠা : ২২৫
সাইজ : ৮ মেগাবাইট।
ডাউনলোড করতে নিচের যেকোন একটি লিংক এ ক্লিক করুন
Mediafire                          Google Drive                   Site Server

আল্লাহ তাআলাকে ভালোবাসার চারটি আলামত

আল্লাহ তাআলাকে ভালোবাসার চারটি আলামত

প্রথম আলামতঃ
যারা আল্লাহকে ভালোবাসে তারা মুমিনদের প্রতি কোমল ও দয়ালু হবে। তারা তাদের মুমিন ভাইদের প্রতি কোমল হবে, তাদের উপর দয়া করবে এবং তাদের প্রতি সহানুভুতি প্রদর্শন করবে। আতা রাহিমাহুল্লাহ বলেন, পিতা যেমন পুত্রের প্রতি স্নেহশীল হয়, তারা মুমিনদের প্রতিও অনুরূপ হবে।
দ্বিতীয় আলামতঃ
তারা কাফেরদের বিরুদ্ধে কঠোর হবে। অর্থাৎ তারা কাফেরদের প্রতি কঠোরতা প্রদর্শন করবে এবং তারা নিজেদেরকে কাফেরদের উর্ধ্বে মনে করবে। তারা কোনোভাবেই কাফেরদের প্রতি নতি স্বীকার করবেনা এবং তাদের কাছে দুর্বলতাও দেখাবেনা।
তৃতীয় আলামতঃ
তারা জান-মাল, হাতের শক্তি ও জবান দিয়ে আল্লাহর পথে ও আল্লাহর দ্বীনকে শক্তিশালী করা এবং শত্র“দের মূলোৎপাটন করার জন্য যে কোনো উপায়ে জিহাদ করবে।
চতুর্থ আলামতঃ
তারা আল্লাহর পথে জিহাদ করতে গিয়ে এবং সত্যের বিজয় আনতে গিয়ে জান-মাল খরচ করার পথে কোনো নিন্দুকের নিন্দার ভয় করবেনা। সত্যের সাহায্যার্থে তারা নিজেদের জান-মাল খরচ করার সময় মানুষের তিরস্কার ও দোষারোপ তাদের উপর কোনো প্রভাব ফেলেনা। কেননা তারা যে দ্বীনের উপর রয়েছে, তা সত্য হওয়ার ব্যাপারে তাদের পরিপূর্ণ প্রত্যয় রয়েছে এবং তাদের ঈমান ও ইয়াকীন খুবই শক্তিশালী। নিন্দুকের নিন্দার কারণে যদি ভালোবাসা পোষণকারীর ভালোবাসায় ভাটা পড়ে অতঃপর সে যদি তার হাবীবের সাহায্য করতে দুর্বলতা দেখায়, তাহলে সে প্রকৃতপক্ষে ভালোবাসা পোষণকারী নয়।
ট্যাগ: আল্লাহ,ভালবাসা,আলামত, জান্নাত, মুমিন,কাফের
সংগ্রহীত - waytojannah

যয়তুন তেল (জলপাই-Olive Oil) এর নানাবিধ উপকারিতা

যয়তুন তেল (জলপাই-Olive Oil) এর নানাবিধ উপকারিতা:

image_150505-olive-oil-hdযয়তুন তেল (জলপাই-Olive Oil) এর নানাবিধ উপকারিতা:
🌱🌿🌱🌿🌱🌿🌱🌿
যায়তুন একটি বরকতয় ফল। কেননা, আল্লাহ তাআলা সূরা তীন এ যায়তুন এর কসম খেয়েছেন। আল্লার রাসূল সা. এর তেল খেতে ও মালিশ করতে বলেছেন। তিনি বলেন:
كلوا الزيت وادهنوا به فإنه من شجرة مباركة
“তোমরা যায়তুনের তেল খাও এবং এর দ্বারা মালিশ কর বা শরীরে মাখ। কেননা, তা বরকতময় গাছ থেকে আসে।” (তিরমিযী, আহমদ, ইমাম আলবানী সহীহ বলেছেন)
জলপাই তেল বা Olive Oil এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে, যেগুলো (আল্লাহর অনুগ্রহে) আমাদের শরীরকে সুস্থ এবং সুন্দর রাখে।
গবেষকরা দেখিয়েছেন:
🔰 খাবারে জলপাইয়ের তেল ব্যাবহারের ফলে শরীরের ব্যাড ক্লোষ্টোরেল এবং গুড ক্লোষ্টোরেল নিয়ন্ত্রণ হয় ।
🔰 জলপাইয়ের তেলের আরেকটা গুণাবলি হল এটা পাকস্থলীর জন্য খুব ভালো।
🔰 শরীরের এসিড কমায়
🔰 যকৃৎ (Liver) পরিষ্কার করে, যেটা প্রতিটি মানুষের ২/৩ দিনে একবার করে দরকার হয়।
🔰 কোস্ট কাঠিন্য রোগীদের জন্য দিনে ১ চামচ (1 spoon) জলপাই তেল অনেক অনেক উপকারী।
🔰 সাধারণত সন্তান হওয়ার পর মহিলাদের পেটে সাদা রঙের স্থায়ী দাগ পড়ে যায় । গর্ভধারণ করার পর থেকেই পেটে জলপাই তেল (Olive Oil) মাখলে কোন জন্মদাগ পড়ে না। এটা একটা পরীক্ষিত ব্যাপার।
🔰 জলপাই তেল গায়ে মাখলে বয়স বাড়ার সাথে ত্বক কুঁচকানো প্রতিরোধ হয় ।
🔰 গবেষকরা ২.৫ কোটি (25 million) লোকজনের উপর গবেষণা করে দেখিয়েছেন, প্রতিদিন ২ চামচ কুমারী জলপাই তেল (Virgin Olive Oil) ১ সপ্তাহ ধরে খেলে ক্ষতিকর এলডিএল (LDL) কোলেস্টেরল কমায় এবং উপকারী এইচডিএল (HDL) কোলেস্টেরল বাড়ায়।
🔰 স্প্যানিশ (Spanish) গবেষকরা দেখিয়েছেন, খাবারে জলপাই তেল ব্যবহার করলে ক্লোন ক্যান্সার (Colon cancer ) প্রতিরোধ হয়।
🔰 আরও কিছু গবেষক দেখিয়েছ, এটা ব্যাথা নাশক (Pain Killer) হিসাবে কাজ করে।
🔰গোসলের পানিতে ১/৪ চামচ ব্যবহার করে গোসল করলে শরীরে শিথিলতা পাওয়া যায়।
🔰মেয়েদের রূপ বর্ধনের জন্য এটা অনেকটা কার্যকর।
ইসলাম ধর্মেও জলপাইয়ের তেলে খাওয়া এবং ব্যাবহারের গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। আল্লাহর রসূল (স.) বলেছেন, *“তোমরা এই তেলটি খাও, তা শরীরে মাখাও।“* [হযরত আবু হুরাইরা (রদ্বি.) হতে তিরমিযি ও ইবনে মাজাহ্ বর্ণনা করছেন । ইবনে মাজাহ্-এ হাদিস নং ৩৩২০ । সনদ সহীহ্]।
🔰 জলপাই তেল যে কোষ্ঠ কাঠিন্য কমে, তা ইবনুল কাইয়্যূম তার “The Medicine of the Prophet (sm.)” বইয়ে তা স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করেছেন ।
বাজারে কয়েক ধরনের জলপাইয়ের তেল পাওয়া যায়। যেমন:
▪১। Extra virgin – এটা প্রথম ধাপ। সরাসরি জলপাই ফল থেকে তৈরি। এসিডেটি ১% এর নিচে। রান্নার জন্য বা সালাদে গবেষকরা এটা প্রস্তাব করেন।
▪২। Virgin – Extra virgin পরের ধাপ এটা। এতে এসিডের পরিমাণ ১ থেকে ২% থাকে।
▪৩। Refine Pure – ৩য় ধাপ। এতে এসিডের পরিমাণ ৩% থেকে ৪
সূত্র: https://bn.wikipedia.org/…/%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A…
(সামান্য পরিবর্তিত)

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

মা-বাবার মৃত্যুর পর তাদের জন্য করণীয় আমলসূমহ

মা-বাবার মৃত্যুর পর তাদের জন্য করণীয় আমলসূমহ ফেইসবুকে শেয়ার করুন   টুইটারে টুইট   প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন...