মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৭

লেনদেন (অধ্যায় : ২)

(অধ্যায় : ২)
লেনদেন
লেনদেন শব্দের আভিধানিক অর্থ হল আদান-প্রদান। এ আদান-প্রদান বলতে অর্থের মাপকাঠিতে পরিমাপযোগ্য দ্রব্য বা সেবার আদান-প্রদানকে বুঝায়। সুতরাং বলা যায় অর্থের মাপকাঠিতে পরিমাপযোগ্য কোন পণ্য বা সেবা সামগ্রীর আদান-প্রদানের মাধ্যমে আর্থিক পরিবর্তন ঘটলে তাকে লেনদেন বা কারবারি লেনদেন বলা হয়।



লেনদেনের বিভিন্ন দলিলপত্রের নাম, ব্যবহার ও নমুনা ছকঃ

1.   চালান (Invoice )
2.   বিল ও ক্যাশমেমো (Bill & Cash Memo )
3.  ভাউচার (Voucher )
(i) ডেবিট ভাউচার ( Debit Voucher )
(ii) ক্রেডিট ভাউচার (Credit Voucher )
4.   ডেবিট নোট ( Debit Note )
5.   ক্রেডিট নোট  (Credit Note )
6.   ভ্যাট চালান (VAT Invoice )
7.   প্রাপ্তি রশিদ (Money Receipt )

১. চালান (Invoice ): 
 পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের সময় চালন ব্যবহার হয়ে থাকে। বাকিতে পণ্য বিক্রয় করে বিক্রেতা পণ্যের শ্রেণী, দর, পরিমান, মুল্য, কারবারী বাট্টা, প্রাপ্য মোট অর্থের পরিমাণ ও মূল্য পরিশোধের শর্তাবলি দিয়ে, মালের সাথে ক্রেতার নিকট যে এক কপি পত্র পাঠায় তাকে চালান বলে। (১) ক্রেতার কাছে এটি অর্ন্তমূখী / ক্রয় চালান  (২) বিক্রেতার কাছে এটি বহিমূখী / বিক্রয় চালান। চালানের উপর ভিত্তি করে ক্রয় ও বিক্রয় বই লেখা হয়।



চালানের নমুনা ছকঃ
চালান
তাসনিম ট্রেডার্স
১০, সিংগাইর রোড, মানিকগঞ্জ
চালান নং      :                                                                                                     তারিখঃ 
ক্রেতার নাম   : নিপা ট্রেডার্স
ঠিকানা         : মাঠের ঘাট, দেওয়ানগঞ্জ, জামালপুর।
শর্ত (Terms )t  ২/১৫, নীট ৩০.
ক্রমিক নং
মালের বিবরণ
দর
পরিমান
টাকার পরিমান
টুথব্রাস
কর্ণফূলী সাদা কাগজ
ইকোনো বলপেন
১০০ টাকা ( প্রতি ডজন )
১০০ টাকা ( প্রতি রিম )
৪০ টাকা (প্রতি ডজন )
১০ ডজন
২০ রিম
১০ ডজন
১০০০.০০
২০০০.০০
৪০০.০০
৩৪০০.০০
বাদ :  কারবারী বাট্টা    ১০%    ৩৪০.০০
নীট            ৩০৬০.০০
টাকা (কথায়)ঃ তিন হাজার ষাট টাকা মাত্র।
ক্রেতার সাক্ষর                                                                                                             বিক্রেতার সাক্ষর
ভুলত্রুটি সংশোধন যোগ্য।


২. বিল ও ক্যাশমেমো (Bill & Cash Memo ) :
 বিক্রেতা পণ্য নগদ বিক্রয়ের জন্য ক্যাশমেমো তৈরি করিয়া ক্রেতাকে প্রদান করে। ক্যাশমেমো সাধারণত তিন কপি তৈরি করে। মুল কপি ক্রেতাকে দেওয়া হয় এবং কার্বন কপি বিক্রেতার নিকট রেখে দেয়। যখন বিক্রেতা বাকিতে পণ্য বিক্রয় করে তখন বিক্রয়কৃত পণ্যের মূল্যের জন্য এক কপি বিল চালানের সাথে ক্রেতার নিকট দেওয়া হয়। ক্রেতা চালন, বিল বা ক্যাশমেমো  ভাউচারের সাথে যুক্ত করে নগদান বইতে লিপিবদ্ধ করে দাম পরিশোধ করে।


ক্যাশমেমোর নমুনা ছকঃ
ক্যাশমেমো
তাসনিম ট্রেডার্স
১০, সিংগাইর রোড, মানিকগঞ্জ
ক্যশমেমো নং :                                                                                                      তারিখঃ
ক্রেতার নাম   : নিপা ট্রেডার্স
ঠিকানা         : মাঠের ঘাট, দেওয়ানগঞ্জ, জামালপুর।
ক্রমিক নং
মালের বিবরণ
দর
পরিমান
টাকার পরিমান
টুথব্রাস
কর্ণফূলী সাদা কাগজ
ইকোনো বলপেন
১০০ টাকা ( প্রতি ডজন )
১০০ টাকা ( প্রতি রিম )
৪০ টাকা (প্রতি ডজন )
১০ ডজন
২০ রিম
১০ ডজন
১০০০.০০
২০০০.০০
    ৪০০.০০
৩৪০০.০০
টাকা (কথায়): তিন হাজার ষাট টাকা মাত্র।
ক্রেতার সাক্ষর                                                                                                            বিক্রেতার সাক্ষর
বিঃ দ্রঃ   বিক্রিত মাল ফেরত নেয়া হয় না।                                       ভুলত্রুটি সংশোধন যোগ্য।



৩. ভাউচার (Voucher) :
আয়-ব্যয়, ক্রয়-বিক্রয় ও খরচ নগদান বইতে লিপিবদ্ধ করার জন্য ব্যবহৃত স্বাক্ষরিত প্রমাণপত্রতে ভাউচার বলে। ভাউচার দুই প্রকার । যথাঃ   (i) ডেবিট ভাউচার    (খ) ক্রেডিট ভাউচার ।

(i) ডেবিট ভাউচার (Debit Voucher):
 পণ্য ক্রয়সহ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে সংঘটিত বিভিন্ন প্রকার নগদ খরচের জন্য যে প্রমানপত্র তৈরি করা হয় তাকে ডেবিট ভাউচার বলে। ডেবিট ভাউচার বিল বা ক্যাশমেমো হতে প্রস্ত্তত করা হয়। লেনদেনের সমর্থনে ভাউচারের সাথে চালান, ক্যাশমেমোর ইত্যাদি সংযুক্ত করা হয়। ডেবিট ভাউচার ধারাবাহিকভাবে ভাউচার নম্বর প্রদান করে নগদান বইয়ের ক্রেডিট দিকে লিপিবদ্ধ করা হয়।

ডেবিট ভা্উচার লেখার নিয়মঃ 
ডেবিট ভাউচার প্রস্ত্তত করিবার সময় হিসাব খাতের শিরোনামে যেই খাতে খরচ করা হয় সেই খাতের নাম লিখা হয়। ভাউচারের খরচের টাকা যাহাকে প্রদান করা হইয়ছে প্রহণকারীর নামের জায়গায় তাহার নাম লিখতে হয়। খরচের বিবরণের জায়গায় যেই খাতে খরচ করা হইয়াছে তাহার বিস্তারিত বিবরণ লিখতে হয়।
ভাউচার সাধারণত ক্যাশিয়র প্রস্ত্তত করে এবং ব্যবস্থাপক কর্তৃক অনুমোদিত হয়। ভাউচারটি হিসাবভূক্ত করার সময় হিসাবরক্ষক এতে স্বাক্ষর প্রদান করে।
ডেবিট ভাউচারের নমুনা ছকঃ
তাসনিম ট্রেডার্স
১০, সিংগাইর রোড, মানিকগঞ্জ
ডেবিট ভাউচার
নম্বর                  ঃ ক/০১                                                                   তারিখঃ
হিসাব খাতের নাম  : ময়না ট্রেডার্স
গ্রহণকারীর নাম     : সুমন মিয়া
খরচের বিবরণ
টাকার পরিমান
সংযুক্ত বিল / ক্যাশমেমো অনুসারে নগদে মাল ক্রয়ঃ
৩০০ মিটার লং ক্লথ, প্রতি মিটার ১০০ টাকা দরে
৫০০ মিটার ট্রেট্রন কাপড়, প্রতি মিটার ৪০ টাকা দরে
মোট টাকা

৩০,০০০
২০,০০০
৫০,০০০


ব্যবস্থাপকের স্বাক্ষর                 হিসাবরক্ষকের সাক্ষর                   ক্যাশিয়ারের স্বাক্ষর                  গ্রহণকারীর স্বাক্ষর

এখানে, তাসনিম ট্রেডার্স ক্রেতা এবং ময়না ট্রেডার্স হলো বিক্রেতা।

(ii) ক্রেডিট ভাউচার (Credit Voucher ): পণ্য বিক্রয়সহ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে সংঘটিত বিভিন্ন প্রকার নগদ আয়ের জন্য যে প্রমানপত্র তৈরি করা হয় তাকে ক্রেডিট ভাউচার বলে। লেনদেনের সমর্থনে ক্রেডিট ভাউচারের সাথে চালানের কপি, ও প্রাপ্তি রসিদ বা ক্যাশমেমোর কার্বন কপি ইত্যাদি সংযুক্ত করা হয়। ক্রেডিট ভাউচার ধারাবাহিকভাবে ভাউচার নম্বর প্রদান করে নগদান বইয়ের ডেবিট দিকে লিপিবদ্ধ করা হয়। ক্রেডিট ভাউচারের নম্বর নগদান বইয়ের ডেবিট দিকে নির্দিষ্ট ঘরে লিখা থাকে যাহাতে প্রয়োজনে ভবিষ্যতে ক্রেডিট ভাউচারটি সহজে খুঁজিয়া বাহির করা হয়।

ক্রেডিট ভাউচার একটি প্রতিষ্ঠানের প্রাপ্ত আয়ের প্রামাণ্য দলিল। ক্রেডিট ভাউচার হতে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন আয়ের উৎস জানা যায়। ক্রেডিট ভাউচারের সাহায্যে নগদান বই লেখা হয়।

ক্রেডিট ভা্উচার লেখার নিয়মঃ  
ক্রেডিট ভাউচার প্রস্ত্তত করিবার সময় হিসাব খাতের শিরোনামে   যেই খাত হতে / যাহার কাছ হতে  আয়ের টাকা পাওয়া গেল তার নাম লিখা হয়। আয়ের বিবরণের জায়গায় যেই খাত হতে আয় হয়েছে তাহার বিস্তারিত বিবরণ লিখতে হয়। ক্রেডিট ভাউচার সাধারণত ক্যাশিয়ার প্রস্ত্তত করে এবং হিসারভুক্ত করার সময় হিসাবরক্ষক এতে স্বাক্ষর প্রদান করে।

ক্রেডিট ভাউচারের নমুনা ছকঃ
ময়না ট্রেডার্স
১০, সিংগাইর রোড, মানিকগঞ্জ
ক্রেডিট ভাউচার
নম্বর                  : খ/১২                                                                   তারিখঃ
হিসাব খাতের নাম  : তাসনিম ট্রেডার্স
গ্রহণকারীর নাম     : সুমন মিয়া
আয়ের বিবরণ
টাকার পরিমান
সংযুক্ত চালান / প্রাপ্তি রশিদ অনুসারে নগদে মাল বিক্রয়ঃ
৩০০ মিটার লং ক্লথ, প্রতি মিটার ১০০ টাকা দরে
৫০০ মিটার ট্রেট্রন কাপড়, প্রতি মিটার ৪০ টাকা দরে
মোট টাকা

৩০,০০০
২০,০০০
৫০,০০০


ব্যবস্থাপকের স্বাক্ষর                  হিসাবরক্ষকের সাক্ষর                   ক্যাশিয়ারের স্বাক্ষর                   গ্রহণকারীর স্বাক্ষর

এখানে, তাসনিম ট্রেডার্স ক্রেতা এবং ময়না ট্রেডার্স হলো বিক্রেতা।
Note :  ডেবিট ও ক্রেডিট ভাউচারে অবশ্যই ধারাবাহিকভাবে আলাদা আলাদা নম্বর প্রদান করতে হবে।


৪. ডেবিট নোট (Debit Note):
 ডেবিট নোট সাধারণত ক্রেতা প্রস্ত্তত করে। ধারে ক্রয়কৃত মাল যখন ক্রেতা কোন কারণবশত বিক্রেতার কাছে ফেরত পাঠায় তখন উক্ত ফেরত মালের পরিমান, দর, মূল্য ইত্যাদি উল্লেখ করে লিখিত ভাবে ক্রেতা, বিক্রেতার কাছে যে চিঠি পাঠায় তাকে ডেবিট নোট বলে। এ নোটের মাধ্যমে পাওনাদারকে জানিয়ে দেওয়া হয় তার হিসাবকে ডেবিট করা হয়েছে । অর্থাৎ ক্রয়ফেরতের জন্য যে দলিল ব্যবহার করা হয় তাকে ডেবিট নোট বলা হয়।

ডেবিট নোটের নমুনা ছকঃ
ডেবিট নোট
সিদ্দিক ষ্টোর
৬, পশ্চিম দাশড়া, মানিকগঞ্জ
ক্রমিক নংঃ  ১২৫                                                                                                   তারিখঃ ২০-০১-২০১৪
নোট গ্রহীতার নামঃ মোঃ আব্দুল গনি 
সিদ্দিক ষ্টোরের হিসাবখাতকে ডেবিট করা হলো
তারিখ
বিবরণ
বিস্তারিত টাকা
টাকা
২০-০১-২০১৪
১৮-০১-২০১৪ ইং তারিখের ১০ নং চালন অনুযায়ী ধারে ক্রীত ৩০০ প্যাকেট চা নিম্নমানের হওয়ায় ফেরত দেয়া হল।
৩০০ প্যাকেট চা প্রতি প্যাকেট ১০ টাকা
বাদ : কারবারী বাট্টা  ১০%
মোট =


৩,০০০.০০
   ৩০০.০০



২,৭০০.০০
২,৭০০.০০
টাকা (কথায়)ঃ দুই হাজার সাতশত টাকা মাত্র।
 স্বাক্ষর
ম্যানেজার / ক্রয় ব্যবস্থাপক
বিঃদ্রঃ ভূলত্রুটি সংশোধনযোগ্য                                                                                         গনি ষ্টোর
ডেবিট নোটের ব্যবহার :  ১) পণ্যের চালনে অধিক মূল্য লিখা হলে,   ২) নমুনা অনুসারে পণ্য না হলে, ৩) পণ্য দেরীতে সরবরাহ করলে, ৪) কারবারী বাট্টা চুক্তি অনুসারে না হলে, 

৫) পণ্য প্রেরণ সংক্রান্ত খরচ অধিক ধরা হলে।
৫. ক্রেডিট নোট  (Credit Note ) :
 ক্রেডিট নোট সাধারণত বিক্রেতা প্রস্ত্তত করে। ধারে বিক্রয়কৃত মাল যখন ক্রেতা কোন কারণবশত বিক্রেতার কাছে ফেরত পাঠায় তখন  প্রাপ্ত / গৃহীত ফেরত মালের পরিমান, দর, মূল্য ইত্যাদি উল্লেখ করে লিখিত ভাবে বিক্রেতা, ক্রেতার কাছে যে চিঠি পাঠায় তাকে ক্রেডিট নোট বলে। এ নোটের মাধ্যমে দেনাদারকে জানিয়ে দেওয়া হয় তার হিসাবকে ক্রেডিট করা হয়েছে । অর্থাৎ বিক্রয়ফেরতের জন্য যে দলিল ব্যবহার করা হয় তাকে ক্রেডিট নোট বলা হয়।

ক্রেডিট নোটের নমুনা ছকঃ
ক্রেডিট নোট
গনি ষ্টোর
৬, পশ্চিম দাশড়া, মানিকগঞ্জ
ক্রমিক নংঃ  ১৭                                                                                                   তারিখঃ ২০-০১-২০১৪
নোট গ্রহীতার নামঃ মোঃ সোহেল 
গনি ষ্টোরের হিসাবখাতকে ক্রেডিট করা হলো
তারিখ
বিবরণ
বিস্তারিত টাকা
টাকা
২২-০১-২০১৪
১৮-০১-২০১৪ ইং তারিখের ১২৫ নং ডেবিট নোট অনুযায়ী প্রতি প্যাকেট ১০ টাকা দরে ৩০০ প্যাকেট চা ফেরত পাওয়া গেল।
৩০০ প্যাকেট চা প্রতি প্যাকেট ১০ টাকা
বাদ : কারবারী বাট্টা  ১০%
মোট =


৩,০০০.০০
   ৩০০.০০



২,৭০০.০০
২,৭০০.০০
টাকা (কথায়): দুই হাজার সাতশত টাকা মাত্র।
 স্বাক্ষর
ম্যানেজার / বিক্রয় ব্যবস্থাপক
বিঃদ্রঃ ভূলত্রুটি সংশোধনযোগ্য                                                                                         সিদ্দিক ষ্টোর



৬. ভ্যাট চালান ( VAT Invoice ):
 পণ্য বিক্রয করার পর বিক্রেতাকে নির্দিষ্ট হারে সরকারকে VAT প্রদান করতে হয়। ভ্যাট মানে হচেছ মূল্য সংযোজন কর যা উৎপাদিত পণ্য বা সেবার সংযোজিত মূল্যের উপর ধার্য করতে হয়। বাংলাদেশে ভ্যাটের হার হচ্ছে ১৫% । সরকারকে ভ্যাট প্রদান করার জন্য বিক্রেতা নির্দিষ্ট ছকে চালান প্রস্ত্তত করে।


ভ্যাট চালানের নমুনা ছকঃ
গ্রাহকের নামঃ
ঠিকানাঃ
ভ্যাট নিবন্ধনের সংখ্যাঃ
চালানপত্রঃ
প্রতিষ্ঠানের নামঃ
ঠিকানাঃ 
নিবন্ধনের নম্বরঃ
চালানপত্রের ক্রমিক সংখ্যাঃ
চালানপত্র প্রদানের তারিখঃ
সেবার
ক্রমিক নং
সেবা প্রদানের
তারিখ
সেবার নাম ও পরিমান
মোট মুল্য
(মূল্য সংযোজন কর বাদে)
অন্যান্য
সম্পুরক কর
মূল্য সংযোজন কর ১৫%
সব প্রকার করসহ মূল্য
নাম
পরিমান







টাকা (কথায়) :                                                                               মোট =




৭. প্রাপ্তি রশিদ (Money Receipt) t একটি প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় প্রাপ্তি সংক্রান্ত লেনদেন যে রশিদ বা কাগজে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে প্রাপ্তি রশিদ বলে। নগদ বা নগদের সমকক্ষ যেমন - (TT / DD / P.O / cheque ) সব রকমের প্রপ্তির বিনিময়ে প্রাপ্তি রশিদ বিভিন্ন পক্ষকে দেয়া হয়।

প্রপ্তি রশিদের নমুনা ছকঃ
আজাদ পাবলিকেশন
৭, বাংলা বাজার ঢাকা
প্রাপ্তি রশিদ
তারিখঃ
সুত্রঃ ক্রেতার ফরমায়েশ নং

গ্রহন করা হলকঃ
জনাব  . . . . . .  . . . .  . . .কোড  . . . . . . . . . .
টাকা  . . . . . . . . . . . . . . নগদ / চেক নং  . . . . . . . .তাং   . . . . .  .
ব্যাংক  . . . . . . . . . . . .  . শাখা  . . . . . . . . . . . .

পক্ষেঃ আজাদ পাবলিকেশন


প্রস্ত্ততকারীর স্বাক্ষর        যাচাইকারীর স্বাক্ষর         হিসাবরক্ষকের স্বাক্ষর       অনুমোদিত স্বাক্ষর দাতা

কোন মন্তব্য নেই:

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

মা-বাবার মৃত্যুর পর তাদের জন্য করণীয় আমলসূমহ

মা-বাবার মৃত্যুর পর তাদের জন্য করণীয় আমলসূমহ ফেইসবুকে শেয়ার করুন   টুইটারে টুইট   প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন...