মুসলিম ভাই-বোনদের প্রতি আমাদের কর্তব্য
________________________________________
(১) আল্লাহর জন্য ভালোবাসাঃ
عن أبي هريرة، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: إن الله يقول يوم القيامة: «أين المتحابون بجلالي، اليوم أظلهم في ظلي يوم لا ظل إلا ظلي»
আবু হুরাইরাহ (রাঃ) বলেন,
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন,
যারা আমার মর্যাদার খাতিরে পরস্পরে ভালোবাসা স্থাপন করেছে, তারা কোথায়? আজ আমি তাদেরকে আমার বিশেষ ছায়ায় স্থান দিব। আজ এমন দিন, আমার ছায়া ব্যতীত আর কোন ছায়া নেই। [মুসলিম, হা/ ২৫৬৬]
-
(২) মুসলিম ভাইয়ের জন্য তাই পছন্দ করা যা নিজের জন্য পছন্দ করা হয়ঃ
عن أنس رضي الله عنه، عن النبي صلى الله عليه وسلم وعن حسين المعلم، قال: حدثنا قتادة، عن أنس عن النبي صلى الله عليه وسلم قال: «لا يؤمن أحدكم، حتى يحب لأخيه ما يحب لنفسه»
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
নবী ﷺ বলেনঃ তোমাদের কেউ প্রকৃত মু’মিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে। [বুখারী, হা/১৩]
-
(৩) মুসলিম ভাইয়ের কষ্টে-কষ্ট পাওয়াঃ
سمعته النعمان بن بشير، يقول: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «ترى المؤمنين في تراحمهم وتوادهم وتعاطفهم، كمثل الجسد، إذا اشتكى عضوا تداعى له سائر جسده بالسهر والحمى»
নু'মান ইবনু বাশীর (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ ﷺ বলেছেনঃ পারস্পরিক দয়া, ভালবাসা ও সহানুভূতি প্রদর্শনে তুমি মু'মিনদের একটি দেহের মত দেখবে। যখন শরীরের একটি অঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়, তখন শরীরের সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রাত জাগে এবং জ্বরে অংশ নেয়। [বুখারী, হা/৬০১১]
-
(৪) ঈমানদারদের অন্তরঙ্গো বন্ধু বানানোঃ
عن أبي سعيد، عن النبي صلى الله عليه وسلم، قال: «لا تصاحب إلا مؤمنا، ولا يأكل طعامك إلا تقي»
আবু সাঈদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত, নাবী ﷺ বলেনঃ
ঈমানদার ব্যাতীত কাউকে সাথী হিসেবে গ্রহন কর না। আর পরহেযগার ব্যতীত অন্য কেউ যেন তোমার খাদ্য না খায়। [আবু দাউদ, হা/৪৮৩২]
-
(৫) মুসলিম ভাইয়ের দোষ-ত্রুটি ঢেকে রাখাঃ
عبد الله بن عمر رضي الله عنهما، أخبره: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «المسلم أخو المسلم لا يظلمه ولا يسلمه، ومن كان في حاجة أخيه كان الله في حاجته، ومن فرج عن مسلم كربة، فرج الله عنه كربة من كربات يوم القيامة، ومن ستر مسلما ستره الله يوم القيامة»
‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
রসূলুল্লাহ্ ﷺ বলেছেন, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তার উপর যুল্ম করবে না এবং তাকে যালিমের হাতে সোপর্দ করবে না। যে কেউ তার ভাইয়ের অভাব পূরণ করবে, আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তার বিপদসমূহ দূর করবেন। যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের দোষ ঢেকে রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ ঢেকে রাখবেন। [বুখারী, হা/২৪৪২]
-
(৬) মুসলিম ভাইয়ের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ-শত্রুতা না করাঃ
حَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ: قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابِ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: «لَا تَبَاغَضُوا، وَلَا تَحَاسَدُوا، وَلَا تَدَابَرُوا، وَكُونُوا عِبَادَ اللهِ إِخْوَانًا، وَلَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلَاثٍ»
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
রসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ তোমরা প্রতিহিংসা করবে না, পরস্পর বিদ্বেষ করবে না এবং একে অপরের পশ্চাতে শত্রুতা করবে না। তোমরা সবাই আল্লাহর বান্দা হিসেবে ভাই ভাই হয়ে যাও। আর কোন মুসলিম ব্যক্তির জন্য তার ভাই এর সাথে তিন দিনের বেশি সময় কথা-বার্তা পরিত্যাগ করা বৈধ নয়। [মুসলিম, হা/ ২৫৫৮]
-
(৭) প্রতিবেশী মুসলিম ভাইকে নিরাপদে রাখাঃ
عن أبي شريح، أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: «والله لا يؤمن، والله لا يؤمن، والله لا يؤمن» قيل: ومن يا رسول الله؟ قال: «الذي لا يأمن جاره بوايقه»
আবূ শুরায়হ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
নবী ﷺ একবার বলেছিলেনঃ আল্লাহ্র শপথ! সে ব্যক্তি মু'মিন নয়। আল্লাহ্র শপথ! সে ব্যক্তি মু'মিন নয়। আল্লাহ্র শপথ! সে ব্যক্তি মু'মিন নয়। জিজ্ঞেস করা হলোঃ হে আল্লাহ্র রসূল! কে সে লোক? তিনি বললেনঃ যে লোকের প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকে না। [বুখারী, হা/৬০১৬]
-
(৮) মুসলিম ভাইদের প্রতি দয়া করাঃ
عن أبي هريرة، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: " إن الله عز وجل يقول يوم القيامة: يا ابن آدم مرضت فلم تعدني، قال: يا رب كيف أعودك؟ وأنت رب العالمين، قال: أما علمت أن عبدي فلانا مرض فلم تعده، أما علمت أنك لو عدته لوجدتني عنده؟ يا ابن آدم استطعمتك فلم تطعمني، قال: يا رب وكيف أطعمك؟ وأنت رب العالمين، قال: أما علمت أنه استطعمك عبدي فلان، فلم تطعمه؟ أما علمت أنك لو أطعمته لوجدت ذلك عندي، يا ابن آدم استسقيتك، فلم تسقني، قال: يا رب كيف أسقيك؟ وأنت رب العالمين، قال: استسقاك عبدي فلان فلم تسقه، أما إنك لو سقيته وجدت ذلك عندي "
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ “কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা বলবেনঃ হে বনি আদম আমি অসুস্থ হয়েছিলাম, তুমি আমাকে দেখনি, সে বলবেঃ হে আল্লাহ আপনাকে কিভাবে দেখব, অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেনঃ তুমি জান না আমার অমুক বান্দা অসুস্থ হয়েছিল তুমি তাকে দেখনি, তুমি জান না যদি তাকে দেখতে আমাকে তার নিকট পেতে? হে বনি আদম আমি তোমার নিকট খাদ্য চেয়েছিলাম তুমি আমাকে খাদ্য দাওনি, সে বলবেঃ হে আমার রব, আমি কিভাবে আপনাকে খাদ্য দিব অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেনঃ তুমি জান না আমার অমুক বান্দা তোমার নিকট খাদ্য চেয়েছিল তুমি তাকে খাদ্য দাওনি, তুমি জান না যদি তাকে খাদ্য দিতে তা আমার নিকট অবশ্যই পেতে। হে বনি আদম, আমি তোমার কাছে পানি চেয়েছিলাম তুমি আমাকে পানি দাওনি, সে বলবেঃ হে আমার রব কিভাবে আমি আপনাকে পানি দেব অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেনঃ আমার অমুক বান্দা তোমার নিকট পানি চেয়েছিল তুমি তাকে পানি দাওনি, মনে রেখ যদি তাকে পানি দিতে তা আমার নিকট অবশ্যই পেতে”। [মুসলিম, হা/২৫৬৯]
-
[বিঃদ্রঃ হাদীছ গুলো নেয়া হয়েছে মাকতাবাহ শামিলাহ থেকে, জাঝাকাল্লাহু খাইরান]
সহবাসের সময় মনি (বীর্য) নির্গত না হলেও গোসল ওয়াজিব
আরো দেখুন :
________________________________________
posted by: diner dak desk
(১) আল্লাহর জন্য ভালোবাসাঃ
عن أبي هريرة، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: إن الله يقول يوم القيامة: «أين المتحابون بجلالي، اليوم أظلهم في ظلي يوم لا ظل إلا ظلي»
আবু হুরাইরাহ (রাঃ) বলেন,
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন,
যারা আমার মর্যাদার খাতিরে পরস্পরে ভালোবাসা স্থাপন করেছে, তারা কোথায়? আজ আমি তাদেরকে আমার বিশেষ ছায়ায় স্থান দিব। আজ এমন দিন, আমার ছায়া ব্যতীত আর কোন ছায়া নেই। [মুসলিম, হা/ ২৫৬৬]
-
(২) মুসলিম ভাইয়ের জন্য তাই পছন্দ করা যা নিজের জন্য পছন্দ করা হয়ঃ
عن أنس رضي الله عنه، عن النبي صلى الله عليه وسلم وعن حسين المعلم، قال: حدثنا قتادة، عن أنس عن النبي صلى الله عليه وسلم قال: «لا يؤمن أحدكم، حتى يحب لأخيه ما يحب لنفسه»
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
নবী ﷺ বলেনঃ তোমাদের কেউ প্রকৃত মু’মিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে। [বুখারী, হা/১৩]
-
(৩) মুসলিম ভাইয়ের কষ্টে-কষ্ট পাওয়াঃ
سمعته النعمان بن بشير، يقول: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «ترى المؤمنين في تراحمهم وتوادهم وتعاطفهم، كمثل الجسد، إذا اشتكى عضوا تداعى له سائر جسده بالسهر والحمى»
নু'মান ইবনু বাশীর (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ ﷺ বলেছেনঃ পারস্পরিক দয়া, ভালবাসা ও সহানুভূতি প্রদর্শনে তুমি মু'মিনদের একটি দেহের মত দেখবে। যখন শরীরের একটি অঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়, তখন শরীরের সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রাত জাগে এবং জ্বরে অংশ নেয়। [বুখারী, হা/৬০১১]
-
(৪) ঈমানদারদের অন্তরঙ্গো বন্ধু বানানোঃ
عن أبي سعيد، عن النبي صلى الله عليه وسلم، قال: «لا تصاحب إلا مؤمنا، ولا يأكل طعامك إلا تقي»
আবু সাঈদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত, নাবী ﷺ বলেনঃ
ঈমানদার ব্যাতীত কাউকে সাথী হিসেবে গ্রহন কর না। আর পরহেযগার ব্যতীত অন্য কেউ যেন তোমার খাদ্য না খায়। [আবু দাউদ, হা/৪৮৩২]
-
(৫) মুসলিম ভাইয়ের দোষ-ত্রুটি ঢেকে রাখাঃ
عبد الله بن عمر رضي الله عنهما، أخبره: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «المسلم أخو المسلم لا يظلمه ولا يسلمه، ومن كان في حاجة أخيه كان الله في حاجته، ومن فرج عن مسلم كربة، فرج الله عنه كربة من كربات يوم القيامة، ومن ستر مسلما ستره الله يوم القيامة»
‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
রসূলুল্লাহ্ ﷺ বলেছেন, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তার উপর যুল্ম করবে না এবং তাকে যালিমের হাতে সোপর্দ করবে না। যে কেউ তার ভাইয়ের অভাব পূরণ করবে, আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তার বিপদসমূহ দূর করবেন। যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের দোষ ঢেকে রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ ঢেকে রাখবেন। [বুখারী, হা/২৪৪২]
-
(৬) মুসলিম ভাইয়ের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ-শত্রুতা না করাঃ
حَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ: قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابِ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: «لَا تَبَاغَضُوا، وَلَا تَحَاسَدُوا، وَلَا تَدَابَرُوا، وَكُونُوا عِبَادَ اللهِ إِخْوَانًا، وَلَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلَاثٍ»
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
রসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ তোমরা প্রতিহিংসা করবে না, পরস্পর বিদ্বেষ করবে না এবং একে অপরের পশ্চাতে শত্রুতা করবে না। তোমরা সবাই আল্লাহর বান্দা হিসেবে ভাই ভাই হয়ে যাও। আর কোন মুসলিম ব্যক্তির জন্য তার ভাই এর সাথে তিন দিনের বেশি সময় কথা-বার্তা পরিত্যাগ করা বৈধ নয়। [মুসলিম, হা/ ২৫৫৮]
-
(৭) প্রতিবেশী মুসলিম ভাইকে নিরাপদে রাখাঃ
عن أبي شريح، أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: «والله لا يؤمن، والله لا يؤمن، والله لا يؤمن» قيل: ومن يا رسول الله؟ قال: «الذي لا يأمن جاره بوايقه»
আবূ শুরায়হ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
নবী ﷺ একবার বলেছিলেনঃ আল্লাহ্র শপথ! সে ব্যক্তি মু'মিন নয়। আল্লাহ্র শপথ! সে ব্যক্তি মু'মিন নয়। আল্লাহ্র শপথ! সে ব্যক্তি মু'মিন নয়। জিজ্ঞেস করা হলোঃ হে আল্লাহ্র রসূল! কে সে লোক? তিনি বললেনঃ যে লোকের প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকে না। [বুখারী, হা/৬০১৬]
-
(৮) মুসলিম ভাইদের প্রতি দয়া করাঃ
عن أبي هريرة، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: " إن الله عز وجل يقول يوم القيامة: يا ابن آدم مرضت فلم تعدني، قال: يا رب كيف أعودك؟ وأنت رب العالمين، قال: أما علمت أن عبدي فلانا مرض فلم تعده، أما علمت أنك لو عدته لوجدتني عنده؟ يا ابن آدم استطعمتك فلم تطعمني، قال: يا رب وكيف أطعمك؟ وأنت رب العالمين، قال: أما علمت أنه استطعمك عبدي فلان، فلم تطعمه؟ أما علمت أنك لو أطعمته لوجدت ذلك عندي، يا ابن آدم استسقيتك، فلم تسقني، قال: يا رب كيف أسقيك؟ وأنت رب العالمين، قال: استسقاك عبدي فلان فلم تسقه، أما إنك لو سقيته وجدت ذلك عندي "
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ “কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা বলবেনঃ হে বনি আদম আমি অসুস্থ হয়েছিলাম, তুমি আমাকে দেখনি, সে বলবেঃ হে আল্লাহ আপনাকে কিভাবে দেখব, অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেনঃ তুমি জান না আমার অমুক বান্দা অসুস্থ হয়েছিল তুমি তাকে দেখনি, তুমি জান না যদি তাকে দেখতে আমাকে তার নিকট পেতে? হে বনি আদম আমি তোমার নিকট খাদ্য চেয়েছিলাম তুমি আমাকে খাদ্য দাওনি, সে বলবেঃ হে আমার রব, আমি কিভাবে আপনাকে খাদ্য দিব অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেনঃ তুমি জান না আমার অমুক বান্দা তোমার নিকট খাদ্য চেয়েছিল তুমি তাকে খাদ্য দাওনি, তুমি জান না যদি তাকে খাদ্য দিতে তা আমার নিকট অবশ্যই পেতে। হে বনি আদম, আমি তোমার কাছে পানি চেয়েছিলাম তুমি আমাকে পানি দাওনি, সে বলবেঃ হে আমার রব কিভাবে আমি আপনাকে পানি দেব অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেনঃ আমার অমুক বান্দা তোমার নিকট পানি চেয়েছিল তুমি তাকে পানি দাওনি, মনে রেখ যদি তাকে পানি দিতে তা আমার নিকট অবশ্যই পেতে”। [মুসলিম, হা/২৫৬৯]
-
[বিঃদ্রঃ হাদীছ গুলো নেয়া হয়েছে মাকতাবাহ শামিলাহ থেকে, জাঝাকাল্লাহু খাইরান]
সহবাসের সময় মনি (বীর্য) নির্গত না হলেও গোসল ওয়াজিব
আরো দেখুন :
আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন।
"কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন